- জনাব মোহাম্মদ নাসির হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট নবায়নের জন্য NOC প্রদান।
- জনাব মেহনাজ আক্তার, প্রভাষক, বাংলা (NOC)
- জনাব আশরাফ হোসেন (১২৭৪২), সহযোগী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (NOC)
- ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি।
- একাদশ শ্রেণি ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মেধাবৃত্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞাপ্ত
আমাদের পরিচিতি
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি লীলাভূমিও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শ্রীনগর সরকারি কলেজ ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি ১৯৮৮ সালে জাতীয়করণ করা হয়। এটি ৮.৬১ একর ভুমির উপর অবস্থিত। এর সম্মুখ ভাগের সুদৃশ্য বাগান, উন্মুক্ত মঞ্চ ‘ঈশানিকা’ ও খেলার মাঠ চোখে পড়ে। কলেজের মধ্য ভাগে রয়েছে একটি সুন্দর পুকুর। একাডেমিক ভবনগুলো পুকুরের পশ্চিম দিকে অবস্থিত। এর দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রশাসনিক ভবন বিদ্যমান। দক্ষিণে শহীদ মিনার, রোভার ডেন, রেড ক্রিসেন্ট ও রেঞ্জারস রয়েছে। পুকুরের উত্তরে রয়েছে ছাত্রাবাস ও নির্মাণাধীন ৬তলা বিশিষ্ট বিজ্ঞান ভবন। কলেজ মসজিদ, অডিটরিয়াম ও বিএনসিসি পুকুরের পূর্ব দিকে অবস্থিত। শ্রীনগর সরকারি কলেজে ২০১০ সাল থেকে স্নাতক (সম্মান) ও ২০১৭ সাল থেকে স্নাতকোত্তর কোর্স শুরু হয়। এছাড়াও কলেজে ডিগ্রী (পাস) কোর্স ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী) কোর্স চালু আছে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং ব্যবসায় অনুষদ মিলিয়ে মোট ৫টি বিভাগ রয়েছে। কলেজে ছয় হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। কলেজে অধ্যক্ষসহ মোট ৩৯ জন শিক্ষক আছেন। কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে ৪ জন পিএইচডি ও এমফিলসহ অন্যান্য উচ্চতর ডিগ্রিধারী। শ্রীনগর সরকারি কলেজের অনেক শিক্ষার্থী স্ব স্ব ক্ষেত্রে অবদানের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতি অর্জন করেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধসহ ছাত্র আন্দোলনসমূহে শ্রীনগর সরকারি কলেজের ভূমিকা অনস্বীকার্য। উচ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে শ্রীনগর সরকারি কলেজের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে।
প্রফেসর ড.মো.মাহবুব সরফরাজ
অধ্যক্ষ (শ্রীনগর সরকারি কলেজ)
মাননীয় অধ্যক্ষ মহোদয়ের বার্তাঃ
তথ্য ও যোগাযোগ নির্ভর এই পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ওয়েবসাইট একটি অপরিহার্য মাধ্যম। একাডেমিক জগতে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তার পরিচতি, কোর্স বিবরণী, সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, বিজ্ঞপ্তি নিয়মিত হালনাগাদ করে রাখতে পারে। এর মাধ্যমে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী, পাঠরত শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য ওয়েবসাইট থেকেই সংগ্রহ করতে পারে।এই ওয়েবসাইটটির মাধ্যমে শ্রীনগর সরকারি কলেজের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন দিগন্তের উন্মোচন হল। আমাদের এই প্রতিষ্ঠানটিও এখন ডিজিটাল বাংলাদেশের অগযাত্রায় শামিল হয়েছে। আমি এই সময়োচিত উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আমি আশা করবো যে শ্রীনগর কলেজের অগযাত্রায় এই ওয়েবসাইটটি ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখবে।
স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর বিভাগীয় প্রধানগনঃ বাংলা ,হিসাববিজ্ঞান
ড. মুহম্মদ জিল্লুর রহমান
বিসিএস ২১ তমপদবী: সহযোগী অধ্যাপক
যোগদানের তারিখ: ২৪/০৮/২০১৬
মোহাম্মদ রিয়াজুল ইসলাম
বিসিএস ২২ তমপদবী: সহযোগী অধ্যাপক
যোগদানের তারিখ: ৩০/০৬/২০২১
মোহাম্মদ নাসির হোসেন
বিসিএস ২২ তমপদবীঃ সহযোগী অধ্যাপক
যোগদানের তারিখঃ ৩০/০৬/২০২১
মোঃ আয়ূব আলী
বিসিএস ২৪ তমপদবীঃ সহকারী অধ্যাপক
যোগদানের তারিখঃ ৩০/০৬/২০১৬
হাবীবা ফারহানা আজীম
বিসিএস ২৪ তমপদবীঃ সহকারী অধ্যাপক
যোগদানের তারিখঃ ০৯/০৮/২০১৬
শ্রীনগর সরকারি কলেজ কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী
প্রতিষ্ঠাতা: অধ্যক্ষ এ কে এম ওয়ালিউল ইসলাম (আনুমানিক)
- প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৮১ সাল
- মোট বইয়ের সংখ্যা: ৯২৫২
- পুরাতন বই:৬৯৫২
- নতুন বই:২০৫০
- অন্যান্য বই: ২৫০
শ্রীনগর সরকারি কলেজ রোভার স্কাউটস্ গ্রুপ
শ্রীনগর সরকারি কলেজের রোভারিং কার্যক্রম ১৯৮৪ সালে শুরু হলেও ১৯৮৭ সালে পায় তৎকালীন হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক জনাব মো. গোলাম কিবরিয়ার হাত ধরে। ১৯৮৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন RSL (রোভার স্কাউট লিডার) দক্ষতার সাথে রোভার কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন।বর্তমানে শ্রীনগর সরকারি কলেজ রোভার গ্রুপের ২টি ইউনিট আছে।
১. রোভার ইউনিট২. গার্ল-ইন-রোভার ইউনিট।। যাদের শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ রোভার রূপে গড়ে তোলা হয়েছে। সপ্তাহে প্রতি রবিবার রোভারদের রোভারিং এর ওপর ক্লাস নেওয়া হয় এবং বৃহস্পতিবার (৬০-৯০) মিনিট ত্রæমিটিং করা হয় এবং মাঝে মাঝে বিশেষ ক্রমিটিং করা হয় যাতে রোভারদের শারীরিক কসরতসহ হাতে কলমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
কার্যক্রম শুরু
ইউনিট
রোভার ইউনিট
গার্ল-ইন-রোভার ইউনিট
রোভার সদস্য
শ্রীনগর সরকারি কলেজ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি
আর্ত মানবতায় সেবায় উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি মোতাবেক যুব রেড ক্রিসেন্টের কার্যক্রম রয়েছে। শ্রীনগর সরকারি কলেজেও রয়েছে রেড ক্রিসেন্টের কর্মকাণ্ড। শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে প্রতি বছর সদস্য সংগ্রহ করা হয়। বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে জানানো হয়। বছরে কমপক্ষে একবার রক্তদান কর্মসূচী পালন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড রেড ক্রিসেন্টের মাধ্যমে হয়ে থাকে শ্রীনগর সরকারি কলেজে রেড ক্রিসেন্টের যাবতীয় কার্যাবলী জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের রেড ক্রিসেন্টের সাথে সমন্বয় করে বিভিন্ন রকম সামাজিক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করে থাকে।
শ্রীনগর সরকারি কলেজ বিএনসিসি
বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) তরুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ এই সংগঠনটি যুব সমাজকে দেশের কল্যাণে মানুষের সেবায় ব্যবহারের এক মহতী লক্ষ্য নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। “The Volunteers” বা স্বেচ্ছাসেবক এই বাণীতে উজ্জীবিত এবং জ্ঞান ও শৃঙ্খলার মূলমন্ত্রে দীক্ষিত বিএসসিসি সকল ক্যাডেট তাদের মাঝে আত্মোন্নয়নের মাধ্যমে নেতৃত্বের গুণাবলি গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। ক্যাডেটদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে শারীরিক, মানসিক সক্ষমতা ও নেতৃত্বের গুণবলি অর্জনের মধ্যে নিয়ে সক্ষম, কর্মঠ ও উদ্যমী জাতি গঠনের পাশাপাশি যুব সমাজের মধ্যে সততা, ন্যায়পরায়নতা ও সমাজ সেবার মনোভাব তৈরি করতে বিএনসিসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
শ্রীনগর সরকারি কলেজ রেঞ্জার গাইড
গার্ল স্কাউটের সিনিয়র গ্রুপ হিসেবে ১৯১৬ সালে রেঞ্জার গাইড যাত্রা শুরু করে। লেডী ওলেভ বেডেন পাওয়েল গাইড এর যাত্রার শুরুতে আত্মমর্যাদার উপর ভিত্তি করে দেশের এবং সকল পরিস্থিতিতে সকলের উপকার করার যে প্রত্যয় ধারণ করে গার্ল গাইডস্ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করে শ্রীনগর সরকারি কলেজের রেঞ্জার ইউনিট কাজ করছে। ৩ মার্চ, ২০১৯ সাল থেকে শ্রীনগর সরকারি কলেজে রেঞ্জার গাইডের কার্যক্রম শুরু হয়। সেবা প্রদানই গাইডের প্রধান লক্ষ্য। শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে প্রতি বছরই গাইডার সংগ্রহ করা হয়। নারী সদস্যদের দ্বারা পরিচালিত এ দলটি বুদ্ধি স্বাস্থ্য সেবা ও হাতের কাজ দ্বারা প্রতিষ্ঠানে ও সমাজে অবদান রাখছে। প্রতি সোমবার রেঞ্জারদের ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। গাইডের ৪টি মূলনীতিকে ভিত্তি ধরে ৮ দফা কর্মসূচীর মাধ্যমে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য শ্রীনগর সরকারি কলেজের গাইডারদের দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে।